হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী মরহমতুল্লাহি আলাইহি ২১৮
হিজরি সালে বাগদাদ শরীফ বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন
তিনি বলেন প্রেমিক ঐ ব্যাক্তি, যার
নিজের বলতে কোন কিছুই নাই।
যে সবর্দা আল্লাহ পাক উনার জিকিরে মশগুল
থেকে তাঁর হক সমূহ আদায় করে।
সে দেখতে পায়, তার অন্তর
ঐশী প্রেমের আলোয় উদ্ভাসিত। তার
একমাত্র রসদ আল্লাহর মহব্বত।
স্বয়ং আল্লাহপাক যার জন্য অদৃশ্য জগত
থেকে আত্নপ্রকাশ করেন।
সে কথা বললে একমাত্র আল্লাহতায়ালার
সঙ্গেই কথা বলে। সে সবর্দা আল্লাহর
সঙ্গেই থাকে।
হিজরি সালে বাগদাদ শরীফ বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন
তিনি বলেন প্রেমিক ঐ ব্যাক্তি, যার
নিজের বলতে কোন কিছুই নাই।
যে সবর্দা আল্লাহ পাক উনার জিকিরে মশগুল
থেকে তাঁর হক সমূহ আদায় করে।
সে দেখতে পায়, তার অন্তর
ঐশী প্রেমের আলোয় উদ্ভাসিত। তার
একমাত্র রসদ আল্লাহর মহব্বত।
স্বয়ং আল্লাহপাক যার জন্য অদৃশ্য জগত
থেকে আত্নপ্রকাশ করেন।
সে কথা বললে একমাত্র আল্লাহতায়ালার
সঙ্গেই কথা বলে। সে সবর্দা আল্লাহর
সঙ্গেই থাকে।
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ২১৮
হিজরি সালে বাগদাদ শরীফ বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন এর
মতে এই জগতের মোহ হইতে আপন
প্রবৃত্তিকে প্রভাবমুক্ত রাখা,
চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন, প্রবৃত্তির
প্রবঞ্চনা ও প্রতারণা হইতে মোহ
আত্মাকে পুত-পবিত্র রাখা তথা আত্মিক
উৎকর্ষ সাথন, অন্তরের
কুটিলতা পরিহার করিয়া সদা সৎ
চিন্তায় বিভোর থাকিয়া জীবন মরন
কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিতে উৎসর্গ
করিয়া দেওয়াই প্রকৃত সূফী সাধকের
ব্রত।
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি একদা এক
মতে এই জগতের মোহ হইতে আপন
প্রবৃত্তিকে প্রভাবমুক্ত রাখা,
চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন, প্রবৃত্তির
প্রবঞ্চনা ও প্রতারণা হইতে মোহ
আত্মাকে পুত-পবিত্র রাখা তথা আত্মিক
উৎকর্ষ সাথন, অন্তরের
কুটিলতা পরিহার করিয়া সদা সৎ
চিন্তায় বিভোর থাকিয়া জীবন মরন
কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিতে উৎসর্গ
করিয়া দেওয়াই প্রকৃত সূফী সাধকের
ব্রত।
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি একদা এক
পতিতাকে এক রাতের জন্য
বাদী হিসাবে তাহার
বাড়িতে এনে তাকে নির্ধারিত দীনার
পরিশোধ করিয়া বলিলেন যে, অজু
করিয়া আস বাদীটি অজু
করিয়া আসিলে হযরত জুনায়েদ
বাগদাদীরহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁহাকে নিয়া দুই
বাদী হিসাবে তাহার
বাড়িতে এনে তাকে নির্ধারিত দীনার
পরিশোধ করিয়া বলিলেন যে, অজু
করিয়া আস বাদীটি অজু
করিয়া আসিলে হযরত জুনায়েদ
বাগদাদীরহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁহাকে নিয়া দুই
রাকাত নামাজ আদায় করিলেন
এবং আল্লাহর কাছে এই
বলিয়া দোয়া করিলেন যে, হে আল্লাহ
আমি তোমার বান্দীকে জায়নামাজ
পর্যন্ত আনিয়াছি এখন তুমিই
তাকে হেদায়েত করার মালিক। অতঃপর
তিনি হেদায়েতপ্রাপ্ত হইয়াছিলেন।
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি২৯৭
এবং আল্লাহর কাছে এই
বলিয়া দোয়া করিলেন যে, হে আল্লাহ
আমি তোমার বান্দীকে জায়নামাজ
পর্যন্ত আনিয়াছি এখন তুমিই
তাকে হেদায়েত করার মালিক। অতঃপর
তিনি হেদায়েতপ্রাপ্ত হইয়াছিলেন।
হযরত জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি২৯৭
মতান্তরে ২৯৮ হিজরির রজব মাসে এই
পর্দাক করেন রেন।
(সংকলিত)
পর্দাক করেন রেন।
(সংকলিত)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন